
আরাফার দিন মুসলমানদের জন্য একটি বিশেষ দিন। এ দিনে আল্লাহ তাআলার ঘরের মেহমানরা আরাফার খোলা ময়দানে বসে বিভিন্ন ইবাদাত করে এবং আল্লাহ তায়ালার নিকট কাকুতি মিনতি করে দোয়ায় মশগুল থাকে। এ দিনের বিশেষ কিছু নেক আমল রয়েছে।
এ দিনের অনেক গুরুত্ব ও ফজিলত রয়েছে।
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন;
حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ الصَّبَّاحِ، سَمِعَ جَعْفَرَ بْنَ عَوْنٍ، حَدَّثَنَا أَبُو الْعُمَيْسِ، أَخْبَرَنَا قَيْسُ بْنُ مُسْلِمٍ، عَنْ طَارِقِ بْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، أَنَّ رَجُلاً، مِنَ الْيَهُودِ قَالَ لَهُ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، آيَةٌ فِي كِتَابِكُمْ تَقْرَءُونَهَا لَوْ عَلَيْنَا مَعْشَرَ الْيَهُودِ نَزَلَتْ لاَتَّخَذْنَا ذَلِكَ الْيَوْمَ عِيدًا. قَالَ أَىُّ آيَةٍ قَالَ {الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِينَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِي وَرَضِيتُ لَكُمُ الإِسْلاَمَ دِينًا}. قَالَ عُمَرُ قَدْ عَرَفْنَا ذَلِكَ الْيَوْمَ وَالْمَكَانَ الَّذِي نَزَلَتْ فِيهِ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ قَائِمٌ بِعَرَفَةَ يَوْمَ جُمُعَةٍ.
উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত; জনৈক ইয়াহূদী তাঁকে বলল; হে আমীরুল মু’মিনীন! আপনাদের কিতাবে একটি আয়াত আছে, যা আপনারা পাঠ করে থাকেন, তা যদি আমাদের ইয়াহূদী জাতির উপর অবতীর্ণ হত, তবে অবশ্যই আমরা সে দিনকে খুশীর দিন হিসেবে পালন করতাম। তিনি বললেন, কোন আয়াত? সে বললঃ “আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পরিপূর্ণ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম”
(সূরাহ্ মায়িদাহ্ ৫/৩)
উমার (রাঃ) বললেন, এটি যে দিনে এবং যে স্থানে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপর অবতীর্ণ হয়েছিল তা আমরা জানি; তিনি সেদিন ‘আরাফায় দাঁড়িয়েছিলেন আর সেটা ছিল জুমু‘আহ্র দিন।
(মুসলিম ৪৩/১ হাঃ ৩০১৭, আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৩, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৪৩, সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪৫)
এছাড়া সহীহ হাদিসে এ দিনে বিশেষ কিছু আমলের কথা উল্লেখ হয়েছে নিম্নে আমরা সেগুলো উল্লেখ করছি;
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ এবং ভারসাম্যপূর্ণ দিন। বিভিন্ন বিধানের মধ্যে ইসলামের সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। এরই একটি হল আরাফার দিনের বিধান। হাজীগণ যেহেতু আরাফার দিনে হজের গুরুত্বপূর্ণ আমল আরাফার ময়দানে অবস্থান করায় লিপ্ত থাকবেন তাই তাদের যেন উক্ত আমলে কোন কষ্ট বা ত্রুটি না হয় এজন্য তাদেরকে আরাফার দিনে রোজা রাখতে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিষেধ করেছেন। এক্ষেত্রে অন্যান্য ব্যক্তিরা যেহেতু তাদের উক্ত আমল নেই আর আরাফার দিন একটা ফজিলতপূর্ণ দিন সেজন্য তাদেরকে রোজা রাখার কথা প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিস বর্ণনা করেছেন।
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، وَأَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الضَّبِّيُّ، قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ غَيْلاَنَ بْنِ جَرِيرٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَعْبَدٍ الزِّمَّانِيِّ، عَنْ أَبِي قَتَادَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ إِنِّي أَحْتَسِبُ عَلَى اللَّهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِي قَبْلَهُ وَالسَّنَةَ الَّتِي بَعْدَهُ ” . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ أَبِي قَتَادَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ . وَقَدِ اسْتَحَبَّ أَهْلُ الْعِلْمِ صِيَامَ يَوْمِ عَرَفَةَ إِلاَّ بِعَرَفَةَ .
আবূ কাতাদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন; আমি আল্লাহ্ তা’আলার নিকট আরাফাতের দিনের রোযা সম্পর্কে আশা করি যে, তিনি এর মাধ্যমে পূর্ববর্তী এক বছর এবং পরবর্তী এক বছরের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবেন।
(সুনানে ইবনু মাজাহ ১৭৩০, সহীহ মুসলিম ২৬৩৬)
আবূ সাঈদ (রাঃ) হতেও এই অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে। আবূ ঈসা আবূ কাতাদা (রাঃ)-এর বর্ণিত হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। আরাফাতে অবস্থানরত ব্যক্তিদের ছাড়া অন্যদের জন্য এই দিনে রোযা পালন করাকে বিশেষজ্ঞ আলিমগণ মুস্তাহাব বলেছেন।
(জামে’ আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৭৪৯)
হাদীসে আরাফার দিনে রোজা রাখার বিভিন্ন ফজিলত বর্ণিত হয়েছে তাই অনেক মানুষই এ দিনে বিভিন্ন এবাদতে লিপ্ত থাকতে চান। এখন প্রশ্ন হল আরাফার দিন সৌদি আরবে যেদিন হয় আমাদের দেশে সেদিন জিলহজের ৮ তারিখ থাকে এখন আমরা যদি আরাফার দিনে রোজা রাখতে চাই বা অন্যান্য ইবাদত করতে চাই তাহলে আমরা কোন দিন ইবাদত করব? এর সহজ উত্তর হল আরাফার দিন বা ইওমু আরাফা হলো; একটি শরয়ী পরিভাষা। উদ্দেশ্য হলো; জিলহজের ৯ তারিখ। তাই আমাদের দেশে কেউ যদি উক্ত দিনে আমল করতে চায় তাহলে সে নয় তারিখে আমল করবে। আট তারিখে নয়।
আরাফার দিন নিম্নে হাদিসে বর্ণিত দোয়াটি বেশি বেশি পাঠ করা;
عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ خَيْرُ الدُّعَاءِ دُعَاءُ يَوْمِ عَرَفَةَ وَخَيْرُ مَا قُلْتُ أَنَا وَالنَّبِيُّونَ مِنْ قَبْلِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ” . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ
‘আমর ইবনু শুআইব (রহঃ) কর্তৃক পর্যায়ক্রমে তার বাবা ও তার দাদা থেকে বর্ণিত; রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন; আরাফাতের দিনের দু’আই উত্তম দু’আ। আমি ও আমার আগের নাবীগণ যা বলেছিলেন তার মধ্যে সর্বোত্তম কথা; “আল্লাহ ছাড়া কোন মাবূদ নেই। তিনি এক, তাঁর কোন অংশীদার নেই, সার্বভৌমত্ব তারই এবং সমস্ত কিছুর উপর তিনি সর্বশক্তিমান”।
(জামে’ আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫৮৫)
এই দিন ফযর থেকেই তাকবীরে তাশরীক পড়া শূরু করতে হবে এবং ১৩ তারিখ আসর নামাজের পর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরয নামাযের পর একবার তাকবীরে তাশরীক পড়তে হবে। হাদীস শরীফে এসেছে;
ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﻗﺎﻝ: ﻛﺎﻥ اﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ اﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﻳﻮﻡ ﻋﺮﻓﺔ ﺻﻼﺓ اﻟﻐﺪاﺓ ﺇﻟﻰ ﺻﻼﺓ اﻟﻌﺼﺮ ﺁﺧﺮ ﺃﻳﺎﻡ اﻟﺘﺸﺮﻳﻖ
হযরত জাবের রাযযিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত; তিনি বলেন; নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাফার দিন তথা ৯ই জিলহজ ফযর নামাযের থেকে ১৩ই জিলহজ আসরের নামাজের পর পর্যন্ত তাকবীরে তাশরীক পড়তেন।
(আস সুনানুল কুবরা লিল ইমাম বাইহাকী, হাদিস নং ৬২৭৮)
অপর একটি বর্ণনায় এসেছে;
، ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻗﺎﻝ: اﺟﺘﻤﻊ ﻋﻤﺮ ﻭﻋﻠﻲ ﻭاﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﺭﺿﻲ اﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻢ ﻋﻠﻰ اﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻓﻲ ﺩﺑﺮ ﺻﻼﺓ اﻟﻐﺪاﺓ ﻣﻦ ﻳﻮﻡ ﻋﺮﻓﺔ، ﻓﺄﻣﺎ ﺃﺻﺤﺎﺏ اﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﻓﺈﻟﻰ ﺻﻼﺓ اﻟﻌﺼﺮ ﻣﻦ ﻳﻮﻡ اﻟﻨﺤﺮ ﻭﺃﻣﺎ ﻋﻤﺮ ﻭﻋﻠﻲ ﺭﺿﻲ اﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻓﺈﻟﻰ ﺻﻼﺓ اﻟﻌﺼﺮ ﻣﻦ ﺁﺧﺮ ﺃﻳﺎﻡ اﻟﺘﺸﺮﻳﻖ
আবু ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন; আরাফার দিন ফজরের নামাজের পর থেকে তাকবিরে তাশরিক শুরু হওয়ার ব্যাপারে হযরত ওমর, হযরত আলী ও হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু তা’আলা আনহুম একমত হয়েছেন। হযরত ওমর ও হযরত আলী রাযিয়াল্লাহু তা’আলা আনহুমা ১৩তারিখ আসর নামাজের পর পর্যন্ত তাকবীরে তাশরীক পড়তেন।
(আসসুনানুল কুবরা লিল ইমাম বাইহাকী, হাদিস নং৬২৭৪, ফাতাওয়া খানিয়া ১/১১৫, ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২১৩, ইমদাদুল ফাতাওয়া ১/৫৫৯, ফাতাওয়া উসমানী১/৫৪৮, ফতাওয়া দারুল উলুম দেওবন্দ ৫/১৬৬)
গোনাহের কাজ সব সময়ের জন্য-ই বর্জন করা অপরিহার্য। তবে বিশেষ বিশেষ সময় তখন অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ফযিলত পূর্ণ সময়ে তা পরিহার করার ক্ষেত্রে আরো বেশী যত্নবান হওয়া উচিত। কেননা একদিকে তেমনিভাবে তা আল্লাহ তাআলার ক্রোধ সৃষ্টি করে অপর দিকে তা মানুষকে মাহরুম করে। আর হতভাগ্য-ই এ সকল বিশেষ সময়ে মাহরুম হয় । এজন্য যাবতীয় গোনাহের কাজ কর্ম থেকে বিরত থাকতে হবে।
একটি হাদীসে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন;
عن ابن عباس رضي الله تعالى عنه قال كان فلان رديف رسول الله صلى الله عليه وسلم فقال له رسول الله صلى الله عليه وسلم ابن اخي ان هذا يوم من ملك فيه سمعه وبصره ولسانه وغفر له
হযরত ইবনে আব্বাস রাযিআল্লাহু তা’আলা আনহু বলেন; আরাফার দিনে কোন এক ব্যক্তি নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়াসাল্লামের পিছন থেকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে অনুসরন করে আসছিলেন। তখন নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন ভাতিজা! নিশ্চয়ই ইহা হলো এমন একটি দিন, যে ব্যক্তি এই দিনে তার কান, চোখ এবং জিব্বা কে সংযত রাখবে তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে।
(মুসনাদে আহমদ হাদিস ৪০৪১, সহীহ ইবনে খুজাইমা ২৮৩৪, মুসনাদে আবু দাউদ আত তয়ালিসি হাদিস নং ২৭৩৪, মুসনাদে আবু ইয়ালা আঞল মাওসিলী ২৪৪১, মূযামুল কাবীর ১২৯৭৪)
আরাফার দিন আল্লাহ তায়ালা সবচেয়ে বেশী গোনাহগার কে মাফ করেন। তাই এই দিনে বেশি বেশি আল্লাহ তায়ালা কাছে মাফ চাওয়া। হাদিস শরীফে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন;
حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، وَأَحْمَدُ بْنُ عِيسَى، قَالاَ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَخْرَمَةُ بْنُ بُكَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ يُونُسَ بْنَ يُوسُفَ، يَقُولُ عَنِ ابْنِ الْمُسَيَّبِ، قَالَ قَالَتْ عَائِشَةُ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ مَا مِنْ يَوْمٍ أَكْثَرَ مِنْ أَنْ يُعْتِقَ اللَّهُ فِيهِ عَبْدًا مِنَ النَّارِ مِنْ يَوْمِ عَرَفَةَ وَإِنَّهُ لَيَدْنُو ثُمَّ يُبَاهِي بِهِمُ الْمَلاَئِكَةَ فَيَقُولُ مَا أَرَادَ هَؤُلاَءِ ”
সা’ঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রহঃ) থেকে বর্ণিত; তিনি বলেন; ‘আয়িশা (রাঃ) বলেছেন; রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন; ‘আরাফাহ্ দিবসের তুলনায় এমন কোন দিন নেই- যেদিন আল্লাহ তা’আলা সর্বাধিক লোককে দোযখের আগুন থেকে মুক্তি দান করেন। আল্লাহ তা’আলা নিকটবর্তী হন, অতঃপর বান্দাদের সম্পর্কে ফেরেশতাদের সামনে গৌরব করেন এবং বলেন; তারা কী উদ্দেশে সমবেত হয়েছে (বা তারা কী চায়)?
(ই.ফা. ৩১৫৪, ই.সে. ৩১৫১, সহীহ হাদিস নং ৩১৭৯, সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং ৩০০৩, সুনানে ইবনে মাযাহ, হাদিসে নং ৩০১৪)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন।
নামঃ মুহাম্মদ সালমান হুসাইন।
ইফতাঃ ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ, জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ।
উলুমুল হাদিসঃ ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ, মাদ্রাসা বাইতুল উলুম ঢালকানগর।
তাকমীলঃ ২০১৫ শিক্ষাবর্ষ, মাদ্রাসা বাইতুল উলুম ঢালকানগর।
হিফজঃ ২০০৭ শিক্ষাবর্ষ, জামিয়া আরাবিয়া হাজী ইউনুস কওমী মাদ্রাসা।
শিক্ষকঃ হাজিপাড়া কাশীপুর নারায়ণগঞ্জ
কপিরাইট © ২০২৪ ইসলামী শরীয়াহ্ অর্গানাইজেশন. সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত. ব্যবহারবিধি ও স্বত্বাধিকার আইন.